ডেস্ক রিপোর্ট : দলের জয়ের জন্য প্রয়োজন ১ রান, আর সেঞ্চুরির জন্য পাঁচ রান। অথচ ছক্কা মেরেও নামের পাশে সেঞ্চুরি লেখা হল না গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান শামসুর রহমানের।
কারণ, কলাবাগান ক্রিকেট একাডেমির পেসার আবদুল হালিমের করা সেই বলটি যে ছিল নো বল! স্কোরবোর্ডে কিছুক্ষণের জন্য ১০১ লেখার পরও তাই সেটি মুছে শামসুরের নামের পাশে তাই আবারও লিখতে হলো ৯৫ রানে অপরাজিত!
ক্রিকেটের আইনানুযায়ী, আম্পায়ার নো বল ডাকার সঙ্গে সঙ্গে সেটি রান হিসেবে যোগ হয়ে যায়। ফলে জয়ের জন্য মাত্র ১ রান প্রয়োজন এ রকম পরিস্থিতিতে নো বল হলেই ম্যাচ শেষ হয়ে যায়। ওই বলে পরবর্তী সময়ে যাই হোক না কেন, সেটি আর হিসাবে আনা হয় না।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও এ রকম ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে ডাম্বুলায় ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে একই পরিস্থিতির শিকার হয়েছিলেন বীরেন্দ্র শেবাগ। ৯৯ রানে অপরাজিত ছিলেন শেবাগ। সুরাজ রনদিভের নো বলে ছক্কা মারার পরও সেঞ্চুরি পাননি। কারণ, ম্যাচ তো শেষ হয়ে গেছে বলটি তার ব্যাটে আসার আগেই। যদিও সেদিন রনদিভের নো বল দেখে সবাই বুঝতে পেরেছিল সেটি ইচ্ছাকৃত। শেবাগকে সেঞ্চুরি বঞ্চিত করতেই এই কাজ করেছিলেন তিনি।
হালিমের বলটি নিয়েও ঠিক একই রকম প্রশ্নই উঠেছে। মাঠেই এ নিয়ে হালিমের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন শামসুর। কিন্তু নিয়মের বেড়াজালে সেঞ্চুরি না পেয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে শামসুরকে। প্রিয়